তথাকথিত বিশেষজ্ঞরা যে সব প্রশ্ন এড়িয়ে যেতে পছন্দ করেন, গ্যাডফ্লাইরা সে সব প্রশ্ন ধরেই টান দেন।
রাইসুরে গুনার টাইম নাই
এই দেশে গোষ্ঠীবদ্ধতা একটা লোকরে কোথায় নিয়া যাইতে পারে রাইসু তার জীবন্ত উদাহরণ।
রাইসুর প্রতি বিরাগ ও অনুরাগ
রাইসু সম্পর্কে আমারে একজন খুব মেধাবী আর চৌকস প্রবাসী যুবক কইছিল, আমাদের সময় ‘রাইসুর সময়’ বলে পরিচয় পাবে; সে একজন কাল্ট লাইক ফিগার।
রাইসু—স্বাধীন সার্বভৌম
রাইসু, আপনার সম্পর্কে যতদূর পড়েছি, একেক জন একেক রকম বলে। এটাও বেশ ফ্যান্টাসটিক একটা ব্যাপার।
পরিচয়
আমি যেইভাবে কথা বলি, সেইভাবে লিখলে যে একটা চমৎকার জিনিস হয়, এইটা কি রাইসুর সাথে পরিচয় না হইলে জানতাম?
সাম অ্যানেকডটস ফর ব্রাত্য রাইসু
আমি তখন খেয়াল করলাম যে উনি খুব সুন্দরভাবে ওনার স্যান্ডউইচ মগের কফিতে ভিজাইয়া খাইতেছেন।
ব্রাত্য রাইসু—আমার ব্রা-রা
১৯৯২ সালে রাইসু ও আমি বিরল এক উপায়ে সহকর্মী ছিলাম অল্প কিছুদিন, এবং খুব জটিল উপায়ে।
রাইসুর লগে যা যা হৈছে
তোফায়েল একদিন আমাকে বলে… জিজ্ঞেস করলাম, কাজী জহিরুল ইসলাম কি আপনার বন্ধু? রাইসু বললেন, জহির বিখ্যাত হওয়ার লাইগা আমারে বন্ধু কয়। সে আমার বন্ধু না।
কুইন্টিসেনশাল রাইসু
রাইসু আমার সঙ্গে আমার সৈয়দপুরের বাসায় গিয়েছিল। সেবার আমরা নানান জায়গায় ঘুরে বেরিয়েছি।
রাইসুনামার কিয়দংশ
তিনি যেন এই মৃতপ্রায় ঢাকা নগরীতে স্বরূপে জারী থাকেন। তাঁর যেন চরিত্রচ্যুতি না ঘটে।